হঠাৎ দেখা প্রেমের কবিতা
“স্কুলজীবন হলো ভবিষ্যতের জন্য অনুশীলন এবং এই অনুশীলনই একজন ব্যক্তিকে নিখুঁত করে তোলে।” – বিলি জো আর্মস্ট্রং
মামাতো বোন শিউলি গাইল,”দুই ভুবনের দুই বাসিন্দা বন্ধু চিরকাল ,,,রেললাইন বহে সমান্তরাল…”
স্কুলজীবনে বন্ধুদের সাথে কাটানো মুহূর্তগুলো সবসময়ই স্মরণীয়। স্কুলের বন্ধুরা জীবনের সেরা বন্ধু।
_আমার ডাক্তার ভাই এসে গিয়েছে আমিতো এখন থেকে ভালোই থাকব ইনশাআল্লাহ। আমার চিকিৎসা তো এখন থেকে তুমি করবে।
এর পরের দুই দিন আমি একটু লুকিয়ে লুকিয়ে থাকলাম। পারতপক্ষে তার সামনে পড়তে চাই না বলে খুব সাবধানে চলাফেরা করতাম। তবে আড়াল থেকে তার উপর ঠিকই নজর রাখতাম। খেয়াল করলাম সে তার সমস্ত কাজের ফাঁকে এদিক-ওদিক তাকিয়ে কি যেন খোঁজেন মাঝে মাঝে। “উনি কি আমাকে check here খুঁজেন”? এটা ভেবেই আমি শিহরিত হয়ে যাই মনে মনে।
তা হল- আত্মসম্মান, সমর্থন এবং বন্ধুত্ব।” – টেরি উইলিয়ামস
জানিস না। সেদিন ডাক্তার তোর রিপোর্ট গুলো দেখে আমাদের সাইটে নিয়ে গিয়ে কি বলছিলো তা জানিস তুই না সেটাও হয়তো বা তুই জানিস না। সেদিন ডাক্তার আমাদের তারকেবিনে নিয়ে গিয়ে যা বলেছিলো তা শুনে আমি ও তোর আব্বু প্রায় দুই জনি অনেক ভয়পেয়ে গেছিলাম। সেদিন ডাক্তার আমাদের তারকেবিনে নিয়ে গিয়ে বলে যে তোর নাকী দুটো কিডনী নষ্ট হয়ে গেছে। তবে একটা এখনো পুরো পুরি নষ্ট হয়নি।
ফরিয়াদ কবিতার বিষয়বস্তু
কি কেন কীভাবের উপর গড়ে ওঠা মানুষের জিজ্ঞাসু মন সর্বদাই নতুন দিগন্তের সন্ধানে পা বাড়ায় ৷ প্রতিটি পদক্ষেপেই নতুন কিছু অভিজ্ঞতা আমাদের ঝুলিতে জমা হয় ৷ সেই অভিজ্ঞতা সকলের সাথে ভাগ করে নেওয়ার মধ্যে এক অফুরন্ত আনন্দ লুকিয়ে থাকে ৷ আর সেই কাজেই হাত বাড়িয়েছে ছাড়পত্রের
আজ মনে হচ্ছে স্কুলের সেই চার দেওয়ালের গন্ডিটা ছোট হলেও তার মধ্যেই ছিল জীবনের সমস্ত সুখ।
ছোট খালা বললেন ,”আরে শোন ,এখন সে অনেক বড় হয়েছে। এখন সে রাজশাহী মেডিকেল কলেজের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র ।এখন কি আর আগের মত পাগলামি করবে নাকি?”
রাজ/ হৃদয় বলেন, আমি সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি । আমার পরিচালনায় স্কুল জীবনের ভালোবাসা -২ গানটি সবার কাছে ভালো লাগবে এবং ভালো কিছু উপহার দেওয়ার চেষ্টা করেছি , আমি আমার সাধ্যমতো কাজ করে যাচ্ছে বাকিটা আপনাদের ভালোবাসা ও দোয়া । আমাদের জন্য সকলে দোয়া করবেন, আপনাদের দোয়া এবং ভালবাসা নিয়ে সামনে এগিয়ে যেতে চাই পরিশেষে বাংলা গান শুনুন এবং শ্রদ্ধাতার সঙ্গে সাথে ভালো আর সুস্থ থাকুন ।
_”ওমা,! ও আমাদের চৈতি? কত বড় আর কত সুন্দর হয়ে গেছে।”খালা কাছে এসে আমাকে জড়িয়ে ধরলেন। আমার কাছে তিনি আব্বা-আম্মা ভাইয়ের কথা জিজ্ঞেস করলেন।
Comments on “Not known Factual Statements About স্কুল জীবনের অসমাপ্ত ভালোবাসার গল্প ”